একাডেমিকপিডিএফ

ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুশীলন বই 2023 free pdf

ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুশীলন বই 2023 free pdf
ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুশীলন বই 2023 free pdf

আইটেকবাংলা ব্লগের আজকের পোস্ট ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুশীলন বই 2023 নিয়ে। বইটির একদম নতুন সংস্করণ আজ দেয়া হলো। আশা করি এ পিডিএফ বইটি ষষ্ঠ শ্রেনীর শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য বেশ সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। বইটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা ও ডাউনলোড করতে নিচের টেবিলটি অনুসরণ করুন।

ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুশীলন বই 2023 কিভাবে ডাউনলোড করবো

ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুশীলন বই 2023 টি ডাউনলোড কডাউনলোড করার জন্য নিচের ছকের একদম নিচে “বইটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন” নামক লেখার উপর ক্লিক করুন। তাহলেই আপনি ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুশীলন বইটি ডাউনলোড করতে পারেন।

শিরোনামতথ্য
বইয়ের নামষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুশীলন বই 2023
শ্রেণিষষ্ঠ
সাইজ7 MB
পৃষ্ঠা১৩০
প্রকাশকালডিসেম্বর 2022 (পরীক্ষামূলক সংস্করণ)
ডাউনলোড লিংকবইটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন

ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুশীলন বই 2023 সূচিপত্র

ইতিহাস জানা যায় কীভাবে?
মানুষ ও সমাজ এলো কোথা থেকে?
সভ্যতার বিকাশ: এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপে
নগরায়ণ ও রাষ্ট্র
বাংলাদেশের মানুষের পরিচয়ের ইতিহাস:
রূপান্তর, বৈচিত্র্য ও সম্মিলন

ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুশীলন বই 2023 এর শিখন অভিজ্ঞতা

ইতিহাস জানা যায় কীভাবে?

বিভিন্ন সময়ের ইতিহাস জানাই সময়ের
অনুক্রমের সঙ্গে সঙ্গে ইতিহাস জানা। ইতিহাসে এই কালানুক্রম বোঝার জন্য অতীতের বিভিন্ন সালকে
আমাদের পরিচিত ক্যালেন্ডারের সাল ও তারিখ অনুসারে বিভিন্ন যুগে ভাগ করা হয়। সেই ক্যালেন্ডার হতে
পারে গ্রেগরিয়ান বা খ্রি্ষ্টীয় অথবা বাংলা সাল বা হিজরি সাল। এখন যেমন ২০২২ সাল (ইংরেজি ক্যালেন্ডার
অনুসারে), আবার এই সাল একবিংশ (২১শ শতক)। আমাদের স্বাধীনতা দিবস ২৬ মার্চ ১৯৭১ সাল। র্চ সেটা ছিল বিংশ শতক (২০শ শতক বা শতাব্দী)।

দশ বছরকে বলে দশক। পঞ্চাশ বছরকে বলে অর্ধ-র্ধশতক। প্রতি একশ বছরকে বলে শতক বা শতাব্দি। প্রতি হাজার বছরকে বলে সহস্রাব্দ। অনেক আগের ইতিহাস জানতে হলে হয়তো আমাদের কয়েক লক্ষ বা কয়েক মিলিয়ন বছরের ইতিহাসও জানতে হয়। কিছু দিন আগে পর্যন্ত ও যিশু খ্রিষ্টের জন্মের পরের সময়কে ইংরেজি গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারে বলা হতো খ্রিষ্টাব্দ আর জন্মের আগের সময়কে বলা হতো খ্রিষ্টপূর্বাব্দ বা খ্রিস্টপূর্ব সময়। ধ র্ব রো বাংলাদেশের বগুড়ায় মহাস্থানগড় নামের যে পুরোনো ঐতিহাসিক স্থানটি রয়েছে সেখানে মানুষ প্রথম বসতি তৈরি করেছিল খ্রিষ্টপূর্ব চতুর্ব র্থ-র্থতৃতীয় শতকে।

এখন (বর্তমানকাল) বর্ত থেকে হিসাব করলে সেই বসতি প্রায় ২৩০০-২৪০০ বছরের পুরনো। এখন খ্রিষ্টাব্দ বা খ্রিষ্ট পূর্বাব্দে র পরিবর্তে সাধারণ অব্দ বা সাধারণ পূর্বাব্দ বলা হয়ে থাকে সময় গণনায়। সাধারণ অব্দ গণনার যে ক্যালেন্ডার, তার শুরুও যিশু খ্রিষ্টের জন্মের পর থেকে। আর সাধারণ পূর্বাব্দ তাঁর জন্মের আগের। এই ক্যালেন্ডার পৃথিবীর সব দেশেই অনুসরণ করা হয়। কারণ, অনেক সময় একেক দেশে একেক ক্যালেন্ডার থাকলেও ভিন্ন ভিন্ন ভাবে সময় গণনা করলে বিভিন্ন দেশের মধ্যে যোগাযোগ ও ব্যবসা-বাণিজ্যে সমস্যা হতে পারে।

মানুষ ও সমাজ এলো কোথা থেকে?

উপরের প্রশ্নটা শুনলেই একটু অবাক হতে পারো। মানুষ আর সমাজ এলো- মানে কী? আমরা মানুষ তো
এরকমই মানুষ। সবসময়। ইতিহাস কিন্তু সেই কথা বলে না। মানুষ ও সমাজের ধীরে ধীরে বদল হয়েছে।
পরিবর্তন হ রিবর্ত য়েছে। মানুষের দৈহিক ও বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য, আচার-আচরণ, খাদ্যাভ্যাস, জীবনযাপন, কথা বলতে
পারা বা লিখতে পারা, চাষাবাদ করা, শিকার করা ইত্যাদি সবকিছুই অনেক, অনেক বছর ধরে ধীরে ধীরে
পরিবর্তনে র মধ্য দিয়ে গেছে। সেই পরিবর্তনে র ফলেই আজ আমরা মানুষ। এই ইতিহাস কিন্তু অনেক লম্বা,
লক্ষ লক্ষ বছরের। মানুষ নিয়ে আলাপ প্রসঙ্গে আমরা শুরু করতে পারি আনুমানিক ৩.৩ মিলিয়ন (প্রায় ৩৩
লক্ষ) বছর আগে থেকে।

যখন মানুষের যাত্রা শুরু হলো। সেই সময়ে কিন্তু মানুষ ছিল না। অনেকে বলেন,
মানুষের উদ্ভব হয়েছে নাকি বানর থেকে। এ কথা ভুল। মানুষের এই লম্বা সময়ের ইতিহাস জানার জন্য
অনেক ধরনের ইতিহাসবিদ বছরের পর বছর ধরে চেষ্টা করে যাচ্ছেন। তাদের কেউ সেই সময়কার মানুষের
পূর্বপ্রজর্ব ন্মের কঙ্কাল বা শরীরের হাড়গোড়ের কয়েকটা অংশ আবিষ্কার করেছেন। এই হাড়গোড়গুলো হলো
জীবাশ্ম বা ফসিল। তার জীবাশ্মবিজ্ঞানী। সঙ্গে থাকে জৈবিক নৃবিজ্ঞানী, রসায়নবিদ, জিনতত্ত্ববিদ, জীববিজ্ঞানী,
প্রত্নতত্ত্ববিদ, ভাষার ইতিহাসবিদ। এমন নানা পেশার পণ্ডিতগণ অনেক বছর ধরে অসংখ্য তথ্য সংগ্রহ করেছেন।

সভ্যতার বিকাশ : এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপে নগরায়ণ ও রাষ্ট্র

কৃষিকাজের প্রচলনে ও স্থায়ীভাবে বসবাসের সূত্রপাত, ধাতু হিসেবে ব্রোঞ্জের ব্যবহার, সমুদ্র ও স্থলপথে বাণিজ্যের
বিস্তার, লিখন শৈলীর আবিষ্কার এবং সমাজ ও পেশাগত ক্ষেত্রে বিভিন্ন শ্রেণিভেদ, সরাসরি উৎপাদনের সঙ্গে
সম্পর্কিত নয় এমন একটি ম্পর্কি শাসক-পুরোহিত-কেরানি শ্রেণির উদ্ভব মিলিয়ে মানুষ বিভিন্ন স্থানে সুপরিকল্পিতভাবে


রাস্তাঘাট, স্থাপত্য, প্রাসাদ, ধর্মীয় স্থাপত্য, সাধারণ মানুষের বসবাসের আলাদা এলাকাসহ নগর তৈরি করে।
অনেক ক্ষেত্রেই এই নগরগুলো এক একটি রাষ্ট্র ছিল। নগরের বিকাশের মাধ্যমে সমাজ-ধর্ম-র্মশাসন-অর্থনী র্থ তিতে
যে বড় বদল এলো, তাকেই নগরায়ণ বলা হয়ে থাকে। এই নগরায়ণ ছিল মানুষের ইতিহাসে প্রথম সভ্যতা গড়ে
তোলার একটি লক্ষণ।

বাংলাদেশের মানুষের পরিচয়ের ইতিহাস: রূপান্তর, বৈচিত্র্য ও সম্মিলন

তাহলে মানুষের পরিচয়, আমাদের পরিচয় নানা রকমের বৈশিষ্ট্য মিলে তৈরি হয়। কিছু পরিচয় যেমন
জন্মগতভাবে আমরা পাই। তেমনি কিছু পরিচয় জায়গার বদল, সময়ের বদলের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিত হ রিবর্তি তে
পারে। বিভিন্ন জায়গা ও বিভিন্ন সময়ে আমাদের পরিচয়ের যে বদল ঘটে তা আমরা বুঝতে পারি, খুঁজে দেখতে
পারি, আর জানতে পারি পরিচয়ের ইতিহাস নিয়ে আলাপ-আলোচনা করলে। যেমন: আজকে আমরা স্বাধীন
বাংলাদেশের নাগরিক।

আমাদের নাগরিকত্বের পরিচয় বাংলাদেশি। আমাদের মধ্যে অনেকেই বাংলায় কথা
বলেন। তারা বাঙালি। তাদের জাতিগত পরিচয় এখন বাঙালি। আবার অনেকেই আছেন যারা বাংলায় কথা
বলেন না। মান্দি, সাঁওতালি, চাকমা, মারমা, ওঁরাও ভাষায় কথা বলেন। তাদের জাতিগত পরিচয় চাকমা,
মারমা, ওঁরাও, সাঁওতাল, মান্দি। আমাদের মধ্যে কেউ পুরুষ, কেউ নারী আবার কেউ তৃতীয় লিঙ্গের। সেই
অনুসারে তৈরি হয় লিঙ্গীয় পরিচয়। কেউ মুসলমান, কেউ হিন্দু, কেউ বৌদ্ধ, কেউ খ্রিষ্টান, কেউ অন্য কোনো
ধর্মীয় পরিচয় ধারণ করেন।

আরো পড়ুন ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুশীলন বই 2023 free pdf

– আইটেক বাংলার ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোনো প্রশ্ন করতেঃ এখানে ক্লিক করুন
আইটেক বাংলার ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকতে এই পেজ ভিজিট করুন
আইটেক বাংলার
ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন এবং দারুণ সব ভিডিও দেখুন
– গুগল নিউজে আইটেক বাংলার সাইট ফলো করতে  এখানে ক্লিক করুন
আইটেক বাংলার সাইটে লিখতে চাইলে যোগাযোগ করুন এই লিংকে
– প্রযুক্তির সব তথ্য জানতে নিয়মিত ভিজিট করুন www.itechbangla.com সাইট।

সকল সর্বশেষ তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে আজই ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!

আইটেকবাংলা

"itech bangla" একটি বাংলা টেক ব্লগ (Bangla Tech Blog)। এখানে প্রতিনিয়ত ঘটে যাওয়া প্রযুক্তি ও সমসাময়িক বিষয় নিয়ে ব্লগ লেখা হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button